জাপানি গাই তার ককরোচ গার্লফ্রেন্ডকে খাওয়ার পরে সে মারা যায় ঠিক সে তার শরীরের অভ্যন্তরে থাকতে পারে
অভিনেত্রী জুলিয়া রবার্টস একবার বলেছিলেন 'সত্যিকারের ভালবাসা আপনার কাছে আসে না, এটি আপনার ভিতরে থাকতে হবে।' দেখে মনে হচ্ছে এই জাপানি ছেলে তার কথা থেকে কিছুটা গুরুতর 'অনুপ্রেরণা' নিয়েছে এবং আক্ষরিক অর্থেই তার বান্ধবীকে খেয়েছে, যিনি আসলে আফ্রিকা থেকে আসা তেলাপোকা।
25 বছর বয়সী এনটোমোগজিস্ট ইউটা শিনোহারা আফ্রিকা থেকে কিনে নেওয়া তাঁর 'প্রিয়' তেলাপোকা বান্ধবী লিসার সাথে প্রায় এক বছর ধরেই গুরুতর সম্পর্কে ছিলেন। আসলে, তিনি তার প্রেমে এত গভীর এবং পাগল হয়েছিলেন যে এমনকি তিনি এটির সাথে যৌনমিলনের কল্পনাও করেছিলেন। শিনোহারা একমত হয়েছিলেন যে যদিও সম্পর্কটি প্লেটোনিক ছিল তবে তিনি প্রায়শই কল্পনা করেছিলেন যে এটির সাথে একটি কল্পনার জগতে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছিল যেখানে হয় তিনি ক্ষুদ্রতর হয়েছিলেন বা তিনি অতি আকারের ছিলেন। এবং আপনি ভেবেছিলেন আপনার কল্পনাটি অদ্ভুত!
5 মাইল ভাড়া কত দিন?
যাইহোক, তাঁর রোমান্টিক প্রেমের গল্পটি একটি দুঃখজনক পরিণতিতে এসেছিল এবং লিনার মৃত্যুর পরে শিনোহারা বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলেন। 'তিনি মারা যাওয়ার দিনটি খুব কঠিন ছিল, তবে আমি জানতাম যে এটি একটি ছোট জীবদ্দশায় তেলাপোকা হওয়ার কারণে এসেছিল।
দু'জনের জন্য ডাচ ওভেন খাবার
আমি জানি না আপনি খেয়াল করেছেন কিনা বা আমি জানি না যে শিনোহার একজন এনটোফ্যাগিস্ট, যার অর্থ তিনি এমন কেউ যিনি খাবার হিসাবে বাগ এবং পোকামাকড় খাওয়ার অভ্যাস করেন। তিনি তাঁর 'সত্য ভালবাসা' লিসা দিয়ে একই কাজ করেছিলেন। তিনি মারা যাওয়ার পরে তেলাপোকা খেয়েছিলেন, যাতে তিনি চিরকাল তাঁর হৃদয় এবং দেহে থাকতে পারেন। শিনোহারা বলেছিলেন, 'আমি শ্রদ্ধার সাথে এটি করেছি। তাই এখন লিসা আমার হৃদয়ে বাস করে এবং আমার দেহের অঙ্গ হিসাবে বেঁচে থাকে। ' রোমান্টিক, তাই না?
শিনোহার মতে লিসা বিশ্বের যে কোনও মানব মেয়ের চেয়ে উষ্ণ ছিল এবং তারা একে অপরকে নিয়ে '100% গুরুতর' ছিল। অন্যান্য খবরে, শিনোহারা দেশে পোকার রান্না জনপ্রিয় করার জন্য বিখ্যাত। তিনি প্রায়শই ইভেন্টগুলি হোস্ট করেন যেখানে তিনি নুডলস, ককটেল এবং বাগ এবং কীট থেকে তৈরি মিষ্টি পছন্দ করে dis তাঁর 'ক্রিকেট দিয়ে তৈরি রামেন' বলে মনে করা হয় এটি একটি মানুষের কাছে পছন্দ একটি সুস্বাদু খাবার।
যে মেয়েটি আপনাকে পছন্দ করে তার উপর কীভাবে চলা যায়
এমনকি 'ক্রাইপি' শিনোহার প্রেমের কাহিনীর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ, যা তিনি যখন খালি খেয়েছিলেন তখনই শেষ হয়ে গিয়েছিল বা সম্ভবত তিনি 'অমর' হয়ে উঠেছিলেন যাতে সে তার দেহে বাঁচতে পারে। 'সত্যিকারের প্রেমের কোনও সীমানা জানে না' বলে এই সমস্ত লোকেরা শিনোহার সাথে দেখা করার পরে সম্ভবত তাদের কথাটি আবার ফিরিয়ে নেবে।
আপনি এটি কি মনে করেন?
কথোপকথন শুরু করুন, আগুন নয়। দয়া সহ পোস্ট করুন।
মন্তব্য প্রকাশ করুন
