ক্রিকেট

তারা এখন কোথায়: টিম ইন্ডিয়ার প্রতিটি সদস্য যিনি আমাদের বিশ্বকাপ 9 ইয়ার্সে আজ জিততে সহায়তা করেছিলেন

২০১১ সালে টিম ইন্ডিয়ার স্মরণীয় আইসিসি বিশ্বকাপ জয়ের 9 তম বার্ষিকীতে, আজকের দিনগুলিতে প্লেয়িং ইলেভেনের সদস্যরা কী রয়েছে তা এখানে এক নজর দেওয়া হয়েছে।

বীরেন্দ্র শেবাগ

যদিও শেবাগের নিখুঁত বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়নি, যদিও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শূন্য রানে দ্বিতীয় ডেলিভারিতে আউট হয়েছিলেন, ২০১১ বিশ্বকাপের টুর্নামেন্টের সময় তাঁর দুর্দান্ত রান ছিল। উদ্বোধনী ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১5৫ রানের বিশাল শুরু থেকে এটি শুরু হয়েছিল।

২০১৫-তে গেমের সমস্ত ফর্ম্যাট থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর নেওয়ার পরে, বিরু এখন বিভিন্ন প্রাক এবং পোস্টের পরে ম্যাচ বিশ্লেষণাত্মক শোতে তার দক্ষতা সরবরাহ করে। সেহওয়াগ সেহওয়াগ আন্তর্জাতিক বিদ্যালয়ের একজন গর্বিত মালিক যে প্রতিভাবান তরুণ ক্রিকেটারদের উপভোগ করে। তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন এবং পরে দেখা যেতে পারে, অন্যকে এবং কখনও কখনও এমনকি এমনকি নিজেকে ভুনাও করা যায়।

শচীন টেন্ডুলকার

তার চূড়ান্ত বিশ্বকাপে, ২০১১ সংস্করণ সম্ভবত মাস্টার ব্লাস্টারের শেষ পরিণতি হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। তার স্ট্যান্ডার্ডের উপর দিয়ে গড়ে সর্বোচ্চ রান করার কারণে টেন্ডুলকার গ্রুপ পর্ব এবং নকআউট রাউন্ড উভয়ই ধারাবাহিকভাবে খেলতে পারেন। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২০ এবং অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে ৫৩ রান করে টেন্ডুলকার বিশ্বকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি এখনও তা পেলেন।

একটি ব্যাটারি দিয়ে একটি আগুন শুরু

উইনখাদে স্টেডিয়াম নিজের নাম জপিয়ে জয়ের রাউন্ডে কাপ তুলে দেওয়ার পরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হতাশাজনক সিরিজের পরে ২০১২ সালে ওয়ানডে থেকে অবসর নেন টেন্ডুলকার। টেন্ডুলকারের অবসর-পরবর্তী জীবন নিয়ে যেটুকু উল্লেখযোগ্য তা হ'ল তিনি ক্রিকেট ব্যতীত অন্যান্য খেলাধুলার প্রচারে কতটা কাজ করেছেন। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ফ্র্যাঞ্চাইজি কেরালা ব্লাস্টার্স এবং প্রিমিয়ার ব্যাডমিন্টন লীগের ফ্র্যাঞ্চাইজি বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের মালিক, টেন্ডুলকার হাইজিন এবং স্যানিটেশনের জন্য ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূতও ছিলেন এবং ২০১ ST সালে এসটিডি নামে একটি স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট সংস্থাও চালু করেছিলেন।

গৌতম গম্ভীর

সম্ভবত ২০১১ বিশ্বকাপের সবচেয়ে ধারাবাহিক ব্যাটসম্যান, ফাইনালে শ্রীলঙ্কার সম্মানজনক স্কোর সাফল্যের সাথে তাড়া করতে গৌতম গম্ভীর ভারতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। যদিও গম্ভীর থিসারা পেরেরার ডেলিভারিতে ৫০ টি বিজয়ী রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন, তবুও তাঁর বীরত্বপূর্ণ ইনিংসটি টিম ইন্ডিয়াকে অনেক সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে সহায়তা করেছিল।

২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের পরে গম্ভীর তার ফর্মটি খুঁজে পেতে লড়াই করে বেশ কিছু সময়ের জন্য রাডার থেকে নামেন। তিনি ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে শুরু করেছিলেন এবং ২০১ 2016 সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলতে ডেকেওছিলেন। তবে, ২০১৮ রঞ্জি ট্রফি মৌসুমে দল দিল্লির হয়ে চূড়ান্ত ম্যাচের আগে অবসর ঘোষণা করেছিলেন, যেখানে সেঞ্চুরিও করেছিলেন। December ষ্ঠ ডিসেম্বর 2018. ভারতের 2019 সাধারণ পরিষদ নির্বাচনে, তিনি তখন দিল্লি থেকে লোকসভা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এটি তার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেছিল এবং তিনি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষে অন্যতম কণ্ঠস্বর হিসাবে বিবেচনা করেছেন।

বিরাট কোহলি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনালে ৩ 35 রানের সুবাদে কোহলি মাত্র ২২ বছর বয়সে ভারত কাপটি তুলেছিলেন। যদিও তিনি ভারতীয় দর্শকদের কাছে একটি পরিচিত মুখ হয়েছিলেন, শেবাগ এবং টেন্ডুলকারের মতো খেলোয়াড় থাকায় ভবিষ্যতের অধিনায়কের কাছ থেকে খুব একটা আশা করা যায়নি। জয়ের পরে কোহলি নিজেই আবেগের অভাব প্রকাশ করেছেন কারণ তিনি অনুভব করেননি যে তিনি অর্জন করেছেন।

তারপর থেকে অনেক পাল্টেছে। ২২ বছর বয়সের স্পষ্ট বক্তব্য দিল্লির ছেলেই কেবল জ্ঞানী ও শান্ত (তুলনামূলক) অধিনায় পরিণত হয়েছে তা নয়, তিনি দলকে দুর্দান্ত উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, উদাহরণস্বরূপ, অস্ট্রেলিয়ায় একটি টেস্ট সিরিজ জিতেছে, যা তার পূর্বসূরীদের কেউই সক্ষম হয়নি। অর্জন করতে. তিনি এখনও টিস ইন্ডিয়াকে অন্য আইসিসি টুর্নামেন্টের জয়ের দিকে নিয়ে যেতে পারেননি, তবে যদি না হয় তবে আর কে?

মিস ধোন

একজন অধিনায়ক, একজন উইকেটরক্ষক এবং মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান, মহেন্দ্র সিং ধোনি ২০১১ বিশ্বকাপের সময় প্রতিটি বিভাগে এটিকে সমর্থন করেছিলেন। রাঁচি-বংশোদ্ভূত একটি ক্রাঞ্চ ইনিংস হ'ল অবশেষে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আমরা মাহিকে কতটা মিস করব, তার এক দুর্দান্ত টেস্টামেন্ট (আশা করি অন্য বিশ্বকাপের পরে)। ফাইনালে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হিসাবে মনোনীত ধোনি দুর্দান্ত এক ফর্মে টিম ইন্ডিয়া হয়ে একটি ছক্কার সাহায্যে কাপ জিতলেন।

আজ, খারাপ ফর্মের অনেক দাগ থাকা সত্ত্বেও, ভারতীয় দলে ধোনির উপস্থিতি মিস করা অব্যাহত রয়েছে। ২০১২ বিশ্বকাপের নিউজিল্যান্ডের সেমিফাইনাল পরাজয়ের পর থেকে তাকে তেমন কিছুতে দেখা যায়নি যেখানে তার অভিনয়টি ভক্তদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া আকর্ষণ করেছিল। বিসিসিআইয়ের বার্ষিক চুক্তির সর্বশেষ তালিকা থেকেও তাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং তার ভবিষ্যতের প্রচেষ্টা ঘিরে রাজনীতিতে ফিরে আসা সহ অনেক গুজব রয়েছে।

যুবরাজ সিংহ

সেমিফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম বলেই আউট হওয়া ছাড়া যুবরাজ সিং পুরো টুর্নামেন্টে মেন ইন ব্লু রক হিসাবে স্থির ছিলেন। প্রাথমিক রাউন্ডে ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তাঁর ব্যাক-টু-ব্যাক ৫০ এবং ৪২ তম ম্যাচে উইন্ডিজের বিপক্ষে ১১৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংসই ছিল সেই বছরের বিশ্বকাপের সেরা ইনিংসের কয়েকটি। এবং পঞ্চম বোলার হিসাবে তাঁর ভূমিকাটি ভুলে যাবেন না এবং বলের সাথে দুর্দান্ত আকারে ব্যবহার করুন।

যদিও বিশ্বকাপ জয়ের খুব শীঘ্রই, সিংহকে একটি বিরল ক্যান্সার ধরা পড়ে যা তার ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়ে, তবে থেরাপি এবং ডায়েট-কন্ট্রোলের কয়েক মাস পরে, যুবি ক্রিকেটে ফিরে আসতে সক্ষম হন। ২০১৮ সালের জুনে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের পরে, তিনি যুবরাজ সিং ফাউন্ডেশন এবং ক্যান্সার সংস্থা ইউউউইকান-তে মনোনিবেশ করেছেন। তিনি কানাডার সাম্প্রতিক টি 10 ​​টুর্নামেন্টে এবং তারপরে মুম্বাইয়ের রোড সেফটি ওয়ার্ল্ড সিরিজে ইন্ডিয়া কিংবদন্তিদের হয়ে ভারতের মহামারী ছড়িয়ে পড়ার ঠিক আগে খেলেছিলেন।

সুরেশ রায়না

বহিরঙ্গন castালাই লোহা রান্না রেসিপি

পুরোপুরি সত্যি বলতে, সুরেশ রায়না আহমেদাবাদের কোয়ার্টার ফাইনালের জন্য অসিদের বিপক্ষে নির্বাচিত হওয়ার আগে পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে ভারতের উত্থানের অংশ ছিল না। তিনি টুর্নামেন্টের ব্যবসায়ের শেষ দিকে যা কিছু সুযোগ পেয়েছিলেন তা স্থির করেছিলেন এবং অর্ডারে কার্যকর অবদান রেখেছিলেন।

২০১১ সালের জয়ের পর পর বছর ধরে টিম ইন্ডিয়ার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হওয়ার পরে, রায়না ২০১ 2016 সালে পিছিয়ে পড়েছিল এবং তখন থেকেই দলকে বাইরে রেখে চলেছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জুলাই -১৮ সালে জাতীয় দলের হয়ে নিজের সর্বশেষ ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে রায়নার প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা কম বলে মনে হচ্ছে। তিনি বিবাহিত, একটি বাচ্চা মেয়ে সহ এবং প্রায়শই তার পাবলিক উপস্থিতি এবং ব্যবসায়িক উদ্যোগে স্ত্রীকে সমর্থন করতে দেখা যায়।

জহির খান

এমন এক সময়ে যখন ভারতীয় বোলিংকে সাবপার হিসাবে বিবেচনা করা হত, তখন জহির খানই নেতৃত্বের পালা শুরু করেছিলেন। ফাইনালে লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ তিন ওভারে আলবিট খান ব্যয়বহুল প্রমাণিত, টুর্নামেন্টে তাঁর ধারাবাহিকতা এবং যথার্থতা সবারই দেখার জন্য। তিনি টুর্নামেন্টের যৌথ শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারী হিসাবে শেষ হয়েছিলেন এবং ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডব্লিউসির ফাইনাল থেকে ভয়াবহ স্মৃতি মুছে ফেলেছিলেন।

২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পরে, 'জাক' তার ব্রেনচাইল্ড ভেঞ্চার প্রোস্পোর্ট ফিটনেস নিয়ে ফিটনেস শিল্পে প্রবেশ করেছে। খানের এখন মুম্বইয়ে দুটি ফিটনেস কেন্দ্র রয়েছে এবং অন্যান্য শহরেও প্রসারিত হতে চাইছেন। তাঁর পুনেতে বেশ কয়েকটি রেস্তোঁরা এবং একটি স্পোর্টস লাউঞ্জ রয়েছে এবং সম্প্রতি তাকে ইন্ডিয়া লেজেন্ডস পোশাকেও দেখা গিয়েছিল।

এস শ্রীসন্ত

এই সময়ে 27 বছর বয়সী এস শ্রীসন্ত বলটি নিয়ে প্রচণ্ড লড়াই করেছিলেন। তবে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে মাত্র ৮ ওভারে ৫২ রান তুলে এই পেসারের পক্ষে বিশ্বকাপ হতাশার প্রমাণিত হয়েছিল। আশিষ নেহরার চোটের কারণে আউট হওয়ার পরে 11 রানের জন্য শ্রীসন্তের চমক ছিল pick

দু'বছর পরে, কাপ জয়ের পরে তাঁর যাত্রা দুর্ভাগ্যজনক মাইলফলক পূর্ণ, কারণ কেরালার বংশোদ্ভূত ২০১৩ আইপিএল কেলেঙ্কারির সময়ে কুখ্যাত স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারীতে ধরা পড়েছিল এবং ক্রিকেট খেলতে আজীবন নিষেধাজ্ঞার দণ্ড দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি, শ্রীসন্ত ২০১ reality মরসুমের রিয়েলিটি শো, বিগ বসের রানার্সআপ হয়েছেন। বিচার বিভাগের কাছে তাঁর আপিলের ফলে নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে সাত বছর করা হয়েছিল যার মধ্যে এখন কয়েক মাস বাকি রয়েছে।

হরভজন সিংহ

২০১১ বিশ্বকাপ চলাকালীন ভাজি, যিনি কেবল ভারতীয় দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন না, তিনিও পুরুষদের মধ্যে নীলদের মধ্যে সেরা ইকোনমিক রেট পেয়েছিলেন।

আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর গ্রহণ না করে সিংয়ের আর আন্তর্জাতিক বা প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলার কোনও পরিকল্পনা নেই। এই বলে, তিনি আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলতে চলেছেন।

ওপেন ফায়ার ডাচ ওভেন রান্না

মুনাফ প্যাটেল

মুনাফ প্যাটেল এর২০১০ সালে শ্রীলঙ্কায় ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে ২০১১ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে তাকে জায়গা পেয়েছিল কারণ চোটের কারণে পারভীন কুমার ও আশিস নেহরা বাদ পড়েছিলেন। যদিও অনেক লোক বিশ্বাস করে যে এই জয়ে প্যাটেলের ভূমিকা খুব একটা বড় ছিল না, তত বেশি প্রযুক্তিগতভাবে ভক্তরা তাকে অসমাপ্ত নায়ক বলে অভিহিত করেন। তত্কালীন বোলিং কোচ এরিক সিমন্স প্যাটেলের উচ্চ দক্ষতার প্রশংসা করেন যা তার গতির অভাবের জন্য আবৃত ছিল।

দুর্ভাগ্যক্রমে প্যাটেলের পক্ষে, একবার বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পরে, ভারতীয় জাতীয় দলের সাথে তাঁর দিনগুলি গণনা করা হয়েছিল। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের সর্বশেষ ওয়ানডে খেলে প্যাটেলকে সর্বশেষ মাঠে দেখা গিয়েছিল, গুজরাট লায়ন্সের হয়ে ২০১২ আইপিএলে খেলেছিলেন। কোচ হয়ে ক্যারিয়ার শুরু করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন তিনি।

এই গল্পটি শেয়ার করুন

আপনি এটি কি মনে করেন?

কথোপকথন শুরু করুন, আগুন নয়। দয়া সহ পোস্ট করুন।

মন্তব্য প্রকাশ করুন