9 ভারত থেকে নোবেল বিজয়ী যারা প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি পুরস্কার জিতে জাতির গর্বিত করেছেন
বিশ্বের অন্যতম প্রশংসা, নোবেল পুরষ্কার দেওয়া হয় সারা বিশ্বে যারা একাডেমিক্সের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করে। এটি বাৎসরিকভাবে অনুষ্ঠিত হয় এবং যে কাজটি স্বীকৃত, যখন কেউ এই অবিশ্বাস্য সম্মান পান তখন তা দাঁড়িয়ে থাকে। রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, সাহিত্য, পদার্থবিজ্ঞান, চিকিত্সা এবং শান্তি প্রচার ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে একাডেমিক দক্ষতার জন্য এই পুরষ্কারগুলি দেওয়া হয়।
দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেইল চলমান জুতো
প্রথম সুইডিশ রসায়নবিদ, ইঞ্জিনিয়ার এবং শিল্পপতি আলফ্রেড নোবেলের ইচ্ছাকে ঘিরে পুরষ্কারটির নকশা করা হয়েছিল, যখন ১৮৫৮ সালে প্রথম পাঁচটি নোবেল পুরষ্কার প্রদান করা হয়। একাডেমিক, সাংস্কৃতিক বা বৈজ্ঞানিক স্বীকৃতি হিসাবে সুইডিশ এবং নরওয়েজিয়ান প্রতিষ্ঠানগুলি এই পুরষ্কার প্রদান করে অগ্রগতি
নোবেল পুরষ্কারের উত্স এবং এর সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য কিছু তথ্য সম্পর্কে আপনার সত্যই জেনে রাখা দরকার। আমরা আপনাকে সত্যিই যা বলতে চাই তা হ'ল ভারতীয়রা এরকম সম্মানজনক সম্মান পাওয়ার ক্ষেত্রে খুব বেশি দূরে থাকেন নি। অর্থনীতির ক্ষেত্রে ভারত এবং বিশ্বজুড়ে ভারতীয়রা বিভিন্ন ক্ষেত্রে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছে।
আমরা ভেবেছিলাম আমাদের এই 9 জন প্রতিভা তালিকাভুক্ত করা উচিত, যদিও তাদের বেশিরভাগ এখানে বাস করেন না, তবে এখনও বিশ্বজুড়ে আমাদের যে ধরনের প্রতিভা রয়েছে তা নিয়ে দেশটি গর্বিত করে তুলেছে:
(1) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রথম ভারতীয় যিনি 1913 সালে সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেছিলেন।
পালিত শিল্পী ও কবি। ঠাকুর তার গভীর সংবেদনশীল, তাজা এবং সুন্দর শ্লোকের জন্য নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন। গুরুদেব নামে খ্যাত, ঠাকুর ছিলেন ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা সাহিত্যিক literary এমনকি তিনি ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রচনা করেছিলেন। আজও তাঁর কাহিনী, কবিতা এবং শিল্পকলা ভারতের সাংস্কৃতিক সম্প্রদায়ের মাঝে লালিত।
(২) সি.ভি. রমন
যে ভারতীয় 1930 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন।
ব্যাকপ্যাকিংয়ের জন্য অবশ্যই আইটেম থাকতে হবে
স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমন, আলোক বিস্তারে কাজ করার জন্য এবং তাঁর নামকরণের প্রভাব আবিষ্কার করার জন্য ১৯৩০ সালে পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরষ্কার লাভ করেছিলেন। তিনি 'রমন এফেক্ট' আবিষ্কারের জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যা পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী মাইলফলক ছিল।
(৩) মাদার তেরেসা
১৯৯ citizen সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জনকারী ভারতীয় নাগরিক।
যদিও তিনি এখানে জন্মগ্রহণ করেননি, মাদার তেরেসা 19 বছর বয়সে ভারতে চলে এসেছিলেন এবং এটি নিজের বাড়িতে পরিণত করেছিলেন। তিনি রোমান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসাবে তাঁর সারা জীবন দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করার জন্য এখানে কাটিয়েছেন। তাঁর মানবিক কাজ তাকে মিশনারিজ ফর চ্যারিটির মণ্ডলী প্রতিষ্ঠা করতে পরিচালিত করেছিল, যার ফলস্বরূপ, তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কারে স্বীকৃতি লাভ করেছিলেন।
(4) Amartya Sen
আলফ্রেড নোবেল 1998-এর মেমোরিতে অর্থনীতিতে সেরিজেস রিক্সব্যাঙ্ক পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় নাগরিক।
সেরা এক ব্যক্তি ব্যাকপ্যাকিং তাঁবু
ডাঃ অমর্ত্য সেন কল্যাণ অর্থনীতিতে অবদানের জন্য অর্থনৈতিক বিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন। অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করে ডঃ সেন আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের অনেক নামী প্রতিষ্ঠানে এটিকে পড়িয়েছিলেন। কল্যাণ অর্থনীতি এবং সামাজিক ন্যায়বিচার সম্পর্কিত তাঁর গবেষণা পত্রগুলি আজও অধ্যয়ন করা হয় এবং অবশ্যই তাকে অবশ্যই নোবেল সহ প্রচুর পুরষ্কার পেলেন।
(5) কৈলাশ সত্যার্থী
2014 সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় নাগরিক।
শিশু এবং যুবক-যুবতীদের দমনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং সমস্ত শিশুর শিক্ষার অধিকারের জন্য ২০১৪ সালে মধ্য প্রদেশের কৈলাশ সত্যার্থীকে নোবেল শান্তি পুরষ্কার দেওয়া হয়েছিল। লোকটি শিশু শ্রম ব্যবহারের জন্য কর্পোরেটের সাথে লড়াই করে জীবন কাটিয়েছে এবং এই সমস্ত সময় স্পটলাইট থেকে দূরে ফেলেছে। তিনি ইউনেস্কোর সাথে তার কাজের মাধ্যমে ভারতে শিশুটির লেখাপড়ার অধিকারকেও রেখেছিলেন। শেষ অবধি, তিনি একটি নোবেল শান্তি পুরষ্কার অর্জন করেছিলেন এবং পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাইয়ের সাথে একই ভাগ করেছেন।
(6) হর গোবিন্দ খোরানা
ভারতীয় নাগরিক যিনি 1968 সালে ফিজিওলজি বা মেডিসিনে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান বায়োকেমিস্ট হরগোবিন্দ খোরানা জেনেটিক কোডটির ব্যাখ্যা এবং প্রোটিন সংশ্লেষণে এর কার্যকারিতার জন্য ১৯৮৮ সালে মার্শাল ডাব্লু নিরেনবার্গ এবং রবার্ট ডব্লু হোলির সাথে ফিজিওলজি বা মেডিসিনের নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন।
আমি শৃঙ্গাকার হলে আমি কি করব
(7) সুব্রাহ্মণ্য চন্দ্রশেখর
1983 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার অর্জনকারী ভারতীয় নাগরিক।
স্যার সুব্রাহ্মণ্য চন্দ্রশেখর ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তবে তিনি অবশেষে যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন এবং তারার কাঠামো ও বিবর্তনের ক্ষেত্রে গুরুত্বের শারীরিক প্রক্রিয়াগুলির তাত্ত্বিক অধ্যয়নের জন্য তিনি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেন। তিনি ঘটলেন অন্য নোবেল বিজয়ী সিভির ভাগ্নে to রমন, সুতরাং আমরা অনুমান করি এটি আক্ষরিক অর্থে পরিবারে দৌড়েছে! তার আবিষ্কারগুলি তারার বিবর্তনে জড়িত শারীরিক প্রক্রিয়াগুলির প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে।
(8) ভেঙ্কট্রমন রামকৃষ্ণণ
যে ভারতীয় ২০০৯ সালে রসায়নে নোবেল পুরষ্কার পেলেন।
টমাস এ স্টিটিজ এবং অ্যাডা ই যোনাথের পাশাপাশি রাইবোসোমের কাঠামো ও কার্যকারিতা অধ্যয়নের জন্য রসায়নে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান-ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানী, ভেঙ্কট্রমন রামকৃষ্ণানকে।
(9) অভিজিৎ ব্যানার্জি
তিনি অর্থনীতিতে এই বছর, 2019 সালে নোবেল পুরষ্কার জিতেছেন।
চুলা মধ্যে seasonতু নিক্ষেপ লোহা
ভারতবর্ষের আমেরিকান ভিত্তিক অর্থনীতিবিদ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য অর্থনীতিতে নোবেল পুরষ্কার অর্জন করে আমাদের গর্বিত করেছেন। অভিজিৎ দারিদ্র্য বিমোচনে তাঁর পরীক্ষামূলক পদ্ধতির জন্য এই পুরস্কার জিতেছিলেন, এবং দুনিয়া দারিদ্র্যের সাথে মিলিত হওয়ার ক্ষেত্রে ট্রেলব্ল্যাজার হয়ে পড়া এই 58 বছর বয়সী উন্নয়ন অর্থনীতিবিদকে বিশ্ব বিশ্ব সাহায্য করতে পারে না, অভাবীদের উপরে এটি উপরে।
সুতরাং, আপনি সেখানে যান। আপনি যদি বাইরের জগতে পা রাখেন, আপনার অবশ্যই কিছু দেখাতে হবে এবং অবশ্যই গর্ব করবেন definitely সাহিত্য থেকে শুরু করে চিকিত্সা, অর্থনীতি এবং এমনকি শান্তি পর্যন্ত, ভারত বিশ্বকে দেখিয়েছে যে উপযুক্ত বিকাশমান বৈশ্বিক প্রভাবের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রগতি করে আমরা ভাল লড়াইয়ের জন্য লড়াই করতে এসেছি।
আপনি এটি কি মনে করেন?
কথোপকথন শুরু করুন, আগুন নয়। দয়া সহ পোস্ট করুন।
মন্তব্য প্রকাশ করুন
